সোমবার সকালে বিচারপতি নাঈমা হায়দার ও বিচারপতি জে এন দেব চৌধুরীর অবকাশকালীন বেঞ্চ আবেদনের শুনানি করে এই আদেশ দেয়।
আদালতে শুনানিতে রিট আবেদনকারী আইনজীবী ইউনুস আলী আকন্দ নিজেই ছিলেন।
ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ‘ফাঁস হয়েছে’ দাবি করে রোববার সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এই আবেদন করেন সুপ্রিম কোর্টের এই আইনজীবী।
আবেদনে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, আইন সচিব ও স্বাস্থ্য সচিব, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও পরিচালকসহ ১১ জনকে বিবাদী করা হয়েছিল।
ইউনুছ আলী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেছিলেন, মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বাতিল করার জন্য শনিবার তিনি মন্ত্রিপরিষদ সচিব, আইন সচিব ও স্বাস্থ্য সচিবকে উকিল নোটিস পাঠিয়েছিলেন। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জবাব না আসায় তিনি রিট আবেদন করেন।
গত শুক্রবার সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজগুলোর সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা হয়, যাতে অংশ নেন ৮৩ হাজার শিক্ষার্থী। রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর যে ফল ঘোষণা করেছে, তাতে ভর্তির যোগ্য শিক্ষার্থী পাওয়া গেছে ৪৮ হাজার ৪৪৮ জন।
এই পরীক্ষার ‘প্রশ্নপত্র ফাঁসে’ জড়িত থাকার অভিযোগে কয়েকজনকে গ্রেপ্তারের পর পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে শনিবার দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ করে পরীক্ষার্থীরা। বিএনপিও পরীক্ষা বাতিল করে নতুন করে পরীক্ষা নেওয়ার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস